মেনু নির্বাচন করুন

   শেখ জায়েদবিন সুলতান আল-নাহিয়ান ট্রাস্ট (বাংলাদেশ) এর অভিযোগ প্রতিকার, তথ্য অধিকার, ই-গভর্ন্যান্সও উদ্ভাবন পরিকল্পনা ও সেবা প্রতিদান প্রতিশ্রুতি সংক্রান্ত নোটিশ      2022-2023 অর্থবছরের চূড়ান্ত বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) (সংশোধিত)     2022-2023 অর্থবছরের শুদ্ধাচার কর্মপরিকল্পনা(সংশোধিত)       সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন দপ্তর-সংস্থার ২০২১-২০২২ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) এর মূল্যায়নে 2য় স্থান অর্জনকারী                    শেখ জায়েদ বিন সুলতান আল-নাহিয়ান ট্রাস্ট (বাংলাদেশ)  শেখ জায়েদ বিন সুলতান আল-নাহিয়ান ট্রাস্ট  এর 4র্থ ত্রৈমাসিক বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি 2021-22 সম্পন্ন

   শেখ জায়েদবিন সুলতান আল-নাহিয়ান ট্রাস্ট (বাংলাদেশ) এর অভিযোগ প্রতিকার, তথ্য অধিকার, ই-গভর্ন্যান্সও উদ্ভাবন পরিকল্পনা ও সেবা প্রতিদান প্রতিশ্রুতি সংক্রান্ত নোটিশ      2022-2023 অর্থবছরের চূড়ান্ত বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) (সংশোধিত)     2022-2023 অর্থবছরের শুদ্ধাচার কর্মপরিকল্পনা(সংশোধিত)       সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন দপ্তর-সংস্থার ২০২১-২০২২ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) এর মূল্যায়নে 2য় স্থান অর্জনকারী                    শেখ জায়েদ বিন সুলতান আল-নাহিয়ান ট্রাস্ট (বাংলাদেশ)  শেখ জায়েদ বিন সুলতান আল-নাহিয়ান ট্রাস্ট  এর 4র্থ ত্রৈমাসিক বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি 2021-22 সম্পন্ন


শেখ জায়েদ বিন সুলতান আল-নাহিয়ান ট্রাস্ট (বাংলাদেশ)

শেখ জায়েদ বিন সুলতান আল নাহিয়ান

  জায়েদের সঠিক জন্মতারিখ জানা যায় না। তবে কিছু দলিলপত্রে         দাপ্তরিকভাবে তার জন্ম তারিখ ৬ মে ১৯১৮ এর উল্লেখ পাওয়া যায়। [১]তিনি শেখ সুলতান বিন জায়েদ বিন খলিফা আল নাহিয়ানের কনিষ্ঠপুত্র[২] তার জন্মের সাল হিসেবে ১৯১৬ এর উল্লেখও পাওয়া যায়।[৩] তার বাবা ১৯২২ সাল থেকে ১৯২৬ সালে নিহত হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত আবুধাবি শাসন করেছেন। জায়েদ তার চার ছেলের মধ্যে সবচেয়ে ছোট।[৪] জায়েদের মা শাইখা সালমা বিনতে বুতি আল হামিদ।[৫][৬] জায়েদের নাম তার দাদা শেখ জায়েদ বিন খলিফা আল নাহিয়ানের নামে রাখা হয়েছিল। তিনি ১৮৫৫ সাল থেকে ১৯০৯ সাল পর্যন্ত শাসন করেছেন[৭] জায়েদের জন্মের সময় আবুধাবি ছিল পারস্য উপসাগরের সাতটি চুক্তিবদ্ধ রাষ্ট্রের অন্যতম।


[৮]

জীবনের প্রথম পনেরো বছর তিনি আল আইনে বড় হন।[৯] তিনি ইসলামের মৌলিক বিষয়াদি এখানে শিক্ষালাভ করেন এবং মরুভূমিতে বেদুইনদের সাথে থাকতেন। এর ফলে জনগণের জীবনধারার সাথে তিনি পরিচিত হয়ে উঠেন, তাদের ঐতিহ্যবাহী দক্ষতা ও কঠিন আবহাওয়াগত পরিবেশে টিকে থাকার জন্য তাদের সামর্থ‌ সম্পর্কে জানতে পারেন।[১০]

তার চাচা সাকর বিন জায়েদ আল নাহিয়ান নিহত হওয়ার পর ১৯২৮ সালে জায়েদের বড় ভাই শেখ শাখবুত বিন সুলতান আল নাহিয়ান আবুধাবির শাসক হন।[৪]


পটভূমি -

সংযুক্ত আরব আমিরাতের মহামান্য রাষ্ট্রপতি শেখ জায়েদ বিন সুলতান আল-নাহিয়ান ১৯৮৪ সালের মে মাসে বাংলাদেশ সফরে করেন। সফরকালে তিনি এদেশের অসহায় এতিম শিশুদের কল্যাণে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করেন। বাংলাদেশের জনগণের প্রতি বিশেষ করে এতিম ও অসহায় শিশুদের প্রতি মহামান্য সুলতানের গভীর সহানুভুতি ও প্রগাঢ় মমত্ববোধের নিদর্শন স্বরুপ বাংলাদেশ সরকারের বহিঃ সম্পদ বিভাগ ও আবুধাবী তহবিলের/(শেখ জায়েদ বিন সুলতান আল-নাহিয়ান চ্যারিটাবল অ্যান্ড হিউম্যানিটেয়ারিয়ান ফাউন্ডেশন, আবুধাবী, ইউ.এ.ই) প্রতিনিধির মধ্যে ২২শে জুন ১৯৮৪ তারিখে একটি সম্মত কার্যবিবরণী  স্বাক্ষরের মাধ্যমে “শেখ জায়েদ বিন সুলতান আল-নাহিয়ান ট্রাস্ট (বাংলাদেশ)” গঠন করা হয়। এই ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সমাজকল্যাণ মন্ত্রণারয় কর্তৃক গঠিত ট্রাস্টি বোর্ড দ্বারা পরিচালিত হবে।

এতিম শিশুদের উন্নয়ন এবং সার্বিক কল্যাণে দীর্ঘমেয়াদি এবং স্থায়ী কার্যক্রম পরিচালনার লক্ষ্যে একটি নীতিমালা আবশ্যক হওয়ায় এ নীতিমালা প্রণয়ন রাখা হলো।


ট্রাস্টের কার্যক্রম-
 
দেশের আর্থ সামাজিক উন্নয়নের জন্য মানব সম্পদের উন্নয়ন একটি পূর্বশর্ত। মানব সম্পদের উন্নয়ন ও নতুন নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে দারিদ্র বিমোচন করা যায়। যার ফলশ্রুতিতে দেশে আর্থ সামাজিক অবস্থার উন্নয়ন ঘটে। মূলতঃ আল-নাহিয়ান ট্রাস্ট তার প্রতিষ্ঠা লগ্ন হতে এই মানব সম্পদ উন্নয়নের কাজটিই গুরুত্ব সহকারে ও নিষ্ঠার সাথে করে যাচ্ছে। ট্রাস্ট পরিচালিত ০২(দুই)টি শিশু পরিবারের মাধ্যমে দেশের প্রায় ৪০০(চারশত) এতিম মেয়েদের ভরণ-পোষণ, লেখা-পড়া ও প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চলছে। 

১। ট্রাস্টের অধীন ঢাকা মিরপুরে ১টি শিশু পরিবার ও লালমনিরহাটে ১টি শিশু পরিবার পরিচালনা করা হচ্ছে। এখানে মোট ৪০০জন এতিম মেয়ে প্রতিপালন করা হয় 
২। এতিম শিশুদের শিক্ষা, খেলা-ধূলা ও সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডের মাধ্যমে তাদের স্বাভাবিক প্রতিভা বিকাশের ব্যবস্থা করা ;
৩। আল-নাহিয়ান ট্রাস্টের মাধ্যমে একটি উচ্চ বিদ্যালয় ও একটি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিচালনা করা ;
৪। শিশু পরিবারের নিবাসীদের দক্ষ নাগিরিক হিসেবে গড়ে তোলার জন্য কারিগরি ও বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ প্রদান করা ;
৫। সমাজকল্যাণ মূলক কার্যক্রমের সাথে সম্পৃক্ত আল-নাহিয়ান ট্রাস্টসহ অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের জনবলের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে  দক্ষতা বৃদ্ধি।


ভিডিও টি তে সম্পন্ন জীবন কাহিনি রয়েছে। 
   



Error
Whoops, looks like something went wrong.